আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...

একক কবিতা সন্ধ্যা



kobitadiwas

তরুণ কবির কবিতা উৎসব



Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। রজত গোস্বামী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। নিরঞ্জন জানা
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। মোনালিসা পাহাড়ী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। সৌমন্তী সিনহাবাবু
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। সুজিত কুমার পাল
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। কৌশিক দাস
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। আগমনী রাজ
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব।। মোহিত ব্যাপারী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। কবিতা সামন্ত
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। শান্তময় গোস্বামী

  swadhinota

"যে কেড়েছে বাস্তুভিটে, সেই কেড়েছে ভয়
আকাশ জুড়ে লেখা আমার আত্মপরিচয় "
আমি সন্দীপা। আসামের শিলচরে থাকি। এই ভারতবর্ষেরই একটা ছোট্ট নগর --ঝাঁ চকচকে শহরের তুলনায় একটা দেহাতি জনপদ, কিছু পাহাড় টিলা আর বাংলাভাষায় কথা বলা কয়েকটা মানুষ। এতো সাধারণ একটা শহর যে বাকি ভারতের অনেক লোক চেনেই না তাকে। আমাকেই কে চেনে? কি জানি, আজকাল  আমার অস্তিত্বটাই পীড়া দেয় আমাকে। এই যেমন সকালে আমি যখন কলেজের উদ্দেশ্যে বেরোই আমার মা পিছন থেকে ডেকে আমাকে বলে
--তাড়াতাড়ি আইবায় নি?
আমি ল্যাপটপের ব্যাগের বোতামটা লাগাতে লাগাতে বলি,
-- খাইয়া লাইও, বইয়া থাকবা না আমার লেইগ্যা
এসব কথোপকথন আমাকে আঞ্চলিক করে দেয়। সংখ্যালঘু বলে একটা শব্দ। কোনখানের সংখ্যালঘু? এ দেশের, এ রাজ্যের ? বা বাংলা ভাষারও এক  সংখ্যালঘুত্ব? কলকাতায় পড়াশুনা করতে গিয়েছিলাম আমি। সেখানে যখন কথা বলতাম, আমার বন্ধুরা, জানিনা তাদের আমি বন্ধু বলতে পারি কিনা, কেমন অবজ্ঞার চোখে দেখতো আমাকে। উদ্ভট একটা জীবের মতো আমার ভাষা, আমার টোন, উচ্চারণভঙ্গি অহরহ বিব্রত করে রাখতো আমাকে। একদম চুপ হয়ে গিয়েছিলাম। অনেকটা বোবা জানোয়ারের মতো। প্রয়োজন ছাড়া কথাই বলতাম না। কী হীনমন্যতাবোধ আমাকে কুরে খেতো, তা শুধু আমিই জানি। ওরা আমাকে বলতো, বাংলাদেশী! যে কোনো জায়গায় গেলে আমাকে জিজ্ঞেস করতো , আমি বাংলাদেশ থেকে এসেছি কিনা! কি আশ্চর্য! বাংলাদেশী, কিন্তু বাংলাটাই ঠিক মতো জানিনা। বাঙাল ভাষা আমার ভাষা। এ দেশে তাই আমি, আমার মা বাবা, আমার পরিসরের মানুষেরা পঞ্চাশ বছর পরেও বাংলাদেশী! আর বাংলাদেশে? সেখানেও সংখ্যালঘু। তাড়া খাওয়া এক জাতি। একাত্তরের যুদ্ধের পর এ দেশে পালিয়ে এসেছে  আমার মা বাবার পরিবার। তখন মা বাবা দুজনেই খুব ছোট। নব্বইয়ে আমার জন্ম। এই দেশের ইতিহাস পড়ে বড় হয়েছি আমি, আমার বাবা। এ দেশের পতাকার সামনে দাঁড়িয়ে কোনো কোনো ভোর কেঁপে  উঠেছে ভ্রমরের অসীম গুঞ্জরণে। এতো বড় দেশ আমি চিনিনা। চিনি আমার ব্রহ্মপুত্র, আমার চা বাগানের কালচে সবুজ, ছোট ছোট বাংলো প্যাটার্নের বাড়ি, শহর, বাজার, দোকান আর সহজ কিছু মানুষ। এই আমার দেশ, এই আমার ভারত।
কয়েক বছর আগে যখন বাবার পরিচিত শফিক আলির বাড়িতে লোক ঢুকে গুলি করে মেরেছিল তার বউকে, দু বছরের মেয়েটাকে আগুনে ফেলে দেওয়া  হয়েছিল আর সাত বছরের মেয়েটাকে ছিবড়ে করে জঙ্গলে ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয়েছিল তখন ভেবেছিলাম , ওরা তো মুসলমান। বরপেটা জেলার খাগড়াবাড়িতে থাকতো শফিকরা। বাবার কলিগের মাসতুতো ভাই। বাবা অফিস থেকে এসে ভয়ংকর সেই ঘটনা বর্ণনা করেছিলেন। তারপর চুপচাপ খাবার টেবিলে বসেছিলাম আমরা তিনজন। আমাদের রুটি আর আলু কুমড়োর ছক্কার টিফিন ঠান্ডা হয়ে শক্ত হয়ে যাচ্ছিলো। একসময় মা তাড়া দিয়ে বলেছিল–
খাইবা নি তুমরা কিতা। কার বাড়িত কী হইসে তা  নিয়া দুইজনে পড়ছো উইঠ্যা পইড়া। এমন তো কতই হয়!
এমন তো কতই হয়। উনিশ শো তিরাশি সালেও এমন হয়েছিল। বাবার চোখের সামনে বিশ্ব বিদ্যালয়ের গেটে বাবার বন্ধু মনোতোষকে কোপানো হয়েছিল। 'বঙাল খেদা' আন্দোলনে আসাম তখন কাঁপছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পিছনের ওয়াল টপকে বাবা বাড়িতে এসে খাটের কোনায় বসে মুরগির মতো থিরথির করে কাঁপছিলো। মধ্যরাতে ঘুমের মধ্যে ককিয়ে উঠলে ঠাম্মা বাবাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেছিলো, এমন তো কতই হয় !  তার চোখে তখন হয়তো ভাসছিলো রাতের অন্ধকারে তল্পিতল্পা নিয়ে বর্ডার পেরিয়ে আসার সময় অন্ধকার চিরে ভেসে  আসা কার মরণ চিৎকার !
দু বছর আগে ফেব্রুয়ারিতে বাবা একদিন অফিস থেকে এসে মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লো সোফার ওপর। মা ঠান্ডাজল নিয়ে এসে ফ্যান বাড়িয়ে দিয়ে টুলের ওপর উদ্বিগ্ন মুখে চুপ করে বসে রইলো--
--কিতা, শরীর খারাপ নি কুনো তুমার?
-- না গো। কই যামু এইবার কও। জোয়ান মাইয়াডারে লইয়া কুন দেশে আশ্রয় লমু!
জানলাম, নাগরিকপঞ্জিতে আমাদের নাম নেই। আমরা বিদেশী। এই দেশে বিদেশী, এই পৃথিবীর সব দেশে বিদেশী। আমরা বাঙালির দলে বাঙালি নই, আমরা 'বঙাল' বলে আমাদের খেদিয়ে দূর করা হবে, এখন আমরা তো এক ধাপ এগিয়ে বিদেশীও! রোহিঙ্গাদের মতো আমরাও কী পৃথিবী ঢুঁড়ে বেড়াবো? কে আমরা ? আমরা কারা? ডিটেনশন ক্যাম্পের গল্প শুনে দুপুরবেলা পানের বাটা নিয়ে বসে ডুকরে কাঁদে আমার মা। তারপর চুনমাখা আঙুলে চোখের জল মুছে বলে–
কিচ্ছু  অইতো না। কুনো একটা  ব্যবস্থা অইবো। হয় নাকি এইটা। ইডা আমরার দ্যাশ। আমরার জন্ম কর্ম এইখানে। এই দ্যাশ ছাইড়া যামু কই? এইটা স্বাধীন ভারত। বৃটিশ আমল না যে, যা ইচ্ছা তাই করবো। আমরা লড়াই করুম , আদালতে যামু, আন্দোলন করুম!
আন্দোলনের স্বপ্ন দেখতে দেখতে আমাদের সহচররা অনেকে  ডিটেনশন ক্যাম্পের নরকে দিন গুজরান করতে থাকে। আমরা রোজ ভাবি ...তবে কী এবার আমরাও?
স্বাধীন দেশের নাগরিক হওয়ার ভাবনাটা এখন সকাল বিকাল মাথায় আসে। কলেজে ছাত্র পড়াতে পড়াতে ভাবি–চাকরিটা থাকবে তো আমার? আমিও কি শিগগিরই ডি ভোটার তালিকা ভুক্ত হবো?
বাবা এখন রিটায়ার্ড। কিছুদিন আগে জানলাম, এবারের মতো আমরা হিন্দুরা হয়তো বেঁচে গেছি। এ দেশ আমাদেরই। আমাদের ধর্ম আমাদের ঢাল হয়েছে। মায়ের মুখ খুশি খুশি। বলে,
--- আগেই কইছিলাম! শুধুমুধু ভয়পাইয়া প্রেশার বাড়ায় বাবা মাইয়া। বেশি পইড়া তুরার বুদ্ধি যুক্তি গেছে গা। এমন হয় নাকি কুনোদিন? এই দ্যাশ আমরার !
নতুন বছরের নতুন তালিকায় অবশ্য আমাদের নাম নেই। জানিনা, দ্বিতীয় তালিকায় থাকবে কিনা। প্রতিদিন গোবিন্দর পূজা দিতে দিতে মা বিড়বিড় করে,
-- হে ভগবান, নয়া তালিকায় নাম তুইল্যা দও।
বাবা সময় পেলেই দেখি স্যুটকেস খোঁজে, বাক্স প্যাটরা খোঁজে, কাগজপত্র জমায় , গোছায়, জেরক্স করে, ফাইলে নাম্বার দেয়, সাজায়! মাঝে মাঝে শূন্য দৃষ্টিতে বসে থাকে বারান্দায়। টিনের চালের বারান্দা থেকে বাবার নিজে হাতে করা ঝুলন্ত টবে অজস্র ফুলেরা গন্ধ ছড়ায়। বাবাও মায়ের মতো বিড়বিড় করে আজকাল,
--কুন দ্যাশটা যে আমরার আইজ পর্যন্ত বুঝলাম না রে!
আমিও জানিনা। এ ভারতবর্ষ আমার কিনা! 
তবে, ভয় আর পাই না ।

Arpita Acharya ।। অর্পিতা আচার্য

রথযাত্রা



Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1178

দাসপুরের খাঞ্জাপুরের প্রাচীন রথ ।। দেবাশিস কুইল্যা
Debasish Kuila ।। দেবাশিস কুইল্যা

দাসপুরের খাঞ্জাপুরের প্রাচীন রথ ।। দেবাশিস কুইল্যা   সে কবেকার কথা। সংস্কৃত পণ্ডিত চতুষ্পাঠীতে ন্যায়শাস্ত্র শিখিয়ে চলছেন ছাত্রদের। আর পণ্ডিতের পরিচয় ছড়িয়ে পড়েছে দূর বহুদূরে। তখন সময়টা দ্বাদশ শতকের শেষ দিকে। বর্ধমান মহারাজ কীর্তিচন্দ্র মহাতাব। সংস্কৃত মনস্ক মহারাজের একান্ত ইচ্ছায় চেতুয়া পরগনার…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1103

রথযাত্রা: যাত্রার বোধনের দিন ।। শুভদীপ গোস্বামী
Subhadip Goswami ।। শুভদীপ গোস্বামী

রথযাত্রা: যাত্রার বোধনের দিন ।। শুভদীপ গোস্বামী   রথযাত্রা মানেই যাত্রার বোধনের দিন। ষষ্ঠী থেকে জষ্ঠি যাত্রার মরশুম হলেও জগন্নাথদেবের রথের চাকা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যায় প্রায় ৫৫০ বছরের পুরাতন লোকশিল্প যাত্রার যাত্রাপথ। অনেকে আবার এই দিনটিকে যাত্রার নতুন খাতার…

Jun 23, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1356

মেদিনীপুরের তিয়রবেড়িয়ার পেতলের রথ ।। কেশব মেট্যা
Keshab Metya ।। কেশব মেট‍্যা

মেদিনীপুরের তিয়রবেড়িয়ার পেতলের রথ ।। কেশব মেট্যা     শৈশবে মেলার প্রতি আকর্ষণ থাকবে না, এটা ভাবাই যায় না। কচি পায়ে হাঁটা দিয়ে মেলা দেখতে যাওয়া আর ছোট্ট ছোট্ট জিনিসের জন্য আবদারই তো মেলার প্রাণ। খেলারমাঠ আর মেলারমাঠ পেলেই শিশুরা ডানা মেলতে চায়…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1179

মেদিনীপুরের রথযাত্রা ।। ভাস্করব্রত পতি
Bhaskarbrata Pati ।। ভাস্করব্রত পতি

মেদিনীপুরের রথযাত্রা ।। ভাস্করব্রত পতি   অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য রথযাত্রার আয়োজন করা হয়। ধারে ভারে এগুলো বেশ কয়েক কদম এগিয়ে। তবে জেলার মধ্যে বিখ্যাত মহিষাদলের রথ, রঘুনাথ বাড়ির রথ, নাড়াজোলের রথ, বগড়ির রথ, মহাপ্রভু মন্দিরের রথ ইত্যাদি। এছাড়াও বিভিন্ন…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1088

গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়
Souvik Bandopadhyay ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়

গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায় উষ্ণতা এবং ভক্তির একটি প্রাচীন ঐতিহ্য, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ২৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। গুপ্তিপাড়া পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার একটি প্রাচীন জনপদ। এই জায়গাটি চুঁচুড়া সদর মহকুমার বলাগড় ব্লকে অবস্থিত। গুপ্তিপাড়ার পাশ…

Jun 21, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1049

মহিষাদলের রথযাত্রা ।। ড. নীলোৎপল জানা
Dr.Nilotpal Jana ।। ড. নীলোৎপল জানা

মহিষাদলের রথযাত্রা ।। ড. নীলোৎপল জানা     মহিষাদলের রথযাত্রায় মহিষাদল রাজ পরিবারের ভূমিকাই এক সময় প্রধান ছিল। এই রথ ২০০ বছরের প্রচীন। মহিষাদলের রথযাত্রার সূচনাবর্ষ নিয়ে অল্প হলেও বিতর্ক আছে। কোনো কোনো প্রাবন্ধিক মনে করেন ১৭৭৬ সাল নাগাদ মহিষাদল রথযাত্রার প্রবর্তন করেছিলেন  রানি…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1194

মাহেশের রথে ঘাটাল যোগ ।। সন্দীপ দে
Sandeep Dey ।। সন্দীপ দে

মাহেশের রথে ঘাটাল যোগ ।। সন্দীপ দে   বোন সুভদ্রা বেড়াতে যাবার বায়না ধরলে তাকে ভোলাতে মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে গমন করেছিলেন দুই দাদা - জগন্নাথ ও বলরাম। সেই যাত্রাই রথযাত্রা। বাংলার বুকে দাঁড়িয়ে রথযাত্রা নিয়ে বলতে প্রথমেই যেটা মাথায় আসে- “রাধারাণী নামে একটি…

Jun 22, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 940

রথ দেখবি নাড়াজোল, জাত দেখবি কানাশোল ।। উমাশঙ্কর নিয়োগী
Umasankar Neogi ।। উমাশংকর নিয়োগী

রথ দেখবি নাড়াজোল, জাত দেখবি কানাশোল ।। উমাশঙ্কর নিয়োগী ভগ্ন রাজপ্রাসাদ আছে রাজা নেই, রাজার রাজত্বও নেই কিন্তু রাজকীর্তির সব কিছু জনসাধারণের মন থেকে মুছে যায়নি। রাজকীর্তিকে নিজেদের অতীত গৌরব বলে মনে করেছে। সাধারণ মানুষের একটি অংশ নিজেদের অর্থ শ্রম আন্তরিকতা…

Jun 21, 2023
আরও পড়ুন

সর্বাধিক জনপ্রিয়



একক কবিতা সন্ধ্যা



সহজ কবিতা সহজ নয় কঠিনও নয়



মহুল ওয়েব প্রকাশিত বিভিন্ন সংখ্যা



করোনা Diary



আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...