আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...

একক কবিতা সন্ধ্যা



kobitadiwas

তরুণ কবির কবিতা উৎসব



Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। রজত গোস্বামী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। নিরঞ্জন জানা
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। মোনালিসা পাহাড়ী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। সৌমন্তী সিনহাবাবু
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। সুজিত কুমার পাল
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। কৌশিক দাস
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। আগমনী রাজ
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব।। মোহিত ব্যাপারী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। কবিতা সামন্ত
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। শান্তময় গোস্বামী

swadhinota

মানুষের অন্তর্নিহিত পূর্ণতার বিকাশ সাধনের নাম শিক্ষা। শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হল জ্ঞানের বিকাশ। জ্ঞানের উন্মেষ না হলে চিত্তের বোধন হয় না। শিক্ষা কেউ কাউকে দিতে পারেনা। সুশিক্ষিত লোকমাত্রেই স্বশিক্ষিত। তবুও কারও না কারও কাছ থেকে কিছু শিক্ষা তো নিতেই হয়। যিনি এই শিক্ষাদান করেন তিনিই হলেন শিক্ষক। শিক্ষক হতে পারেন মানুষ, শিক্ষক হতে পারে প্রকৃতি। প্রতিটি ঘটনা যা মননে রেখাপাত করে– তাই কিছু শিখিয়ে দিয়ে যায়– তাই হল শিক্ষা। শিক্ষা জিনিসটা কিন্তু জীবনের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন একটা কৃত্রিম জিনিস নয়।

শিক্ষক তিনিই যিনি কোন বিষয়বস্তুর উত্থাপন করবেন ছাত্রছাত্রীর নিকট নিতান্তই দায়িত্ব ও কর্তব্যের খাতিরে নয়, নেশায়–উদ্দাম নেশায়–পাগলের মতো। বিষয়বস্তুকে পরিবেশন করবেন শতভাবে, শতরূপে– আপন মনের মাধুরী মিশিয়ে, চরম রূঢ়তায় নয় – সুধাভরা পরম মমতার স্পর্শে। তাঁর সেই অতলস্পর্শী জ্ঞানভান্ডার উন্মুক্ত হবে ছাত্রের নিকট। ছাত্রের মনন অনুরণিত  হবে শিক্ষক মহাশয়ের পাঠাস্বাদনে, তাঁর সাবলীল স্বতোৎসারিত জ্ঞানধারাবর্ষণে সিক্ত হবে যাবতীয় অনুসন্ধিৎসা, জারিত হবে হৃদয়, আসবে পরম প্রশান্তি।

শিক্ষক মহাশয় শুরু করবেন, কিন্তু শেষ হবেনা।  এখন যাকে সিলেবাস বলি তাকে মান্যতা হয়তো তিনি দেবেন কিন্তু হবেন স্বাধীন, বাধা বন্ধনহীন, অর্গলবিহীন। তাঁর মন যে আরও কিছু দিতে চায়। তিনি থামবেন না। থামবেন কেন? এ যে অসীম ভান্ডার! সময়ের মাপকাঠিতে কি তাঁকে বেঁধে রাখা যায়? না, তিনি থামবেন না। তিনি যখন  'Ode to the west wind ' পড়াবেন তখন কি একবারও কালবৈশাখীর কথা বলবেন না? তিনি কি একবার বলবেন না  'এত যে ভীষণ, তবু তারে হেরি, ধরার ধরেনা হর্ষ...' ইত্যাদি। এই গুলোই তো সুর তোলে শ্রবণে, মননে, বিজনে, নির্জনে।

হ্যাঁ, একমাত্র শিক্ষকই পান স্বাধীনতা, পাবেনও। শ্রেণিকক্ষে তিনিই সর্বশক্তিমান। বিদ্যাসাগর মহাশয় সংস্কৃত কলেজে মেঘদূত, কুমারসম্ভব পড়াবার কালে  প্রয়োজনবোধে পাণিনির ব্যাকরণ এর উল্লেখ করবেন কিনা তার জন্য তাঁকে কি কলেজ কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হত? নিশ্চয়ই না। শিক্ষকের স্বাধীনতা যে  অনন্ত! শিক্ষাদানের পরিপূর্ণ পরিতৃপ্তি একজন প্রকৃত শিক্ষকের কাছে আসে তখন, যখন তিনি পান অবাধ স্বাধীনতা। তাঁর জ্ঞান ভান্ডার ছাত্রের মনের উপর ঘন কালো মেঘের মতো আস্তরণ ফেলবে আর তার থেকে ফোঁটা ফোঁটা  করে বৃষ্টির মতো জ্ঞান ঝরে পড়বে, স্নিগ্ধ করবে, নির্মল করবে তার হৃদয়–দিবানিশি–এইতো  শিক্ষক, এইতো শিক্ষা–এইতো স্বাধীনতা।

কিন্তু সুর তাল কেটে যায় যখন একটা বাঁধন আসে শিক্ষকের স্বাধীনতায়। তাঁকে সময়ের গণ্ডীতে, সিলেবাসের কাঁটাতারে বা অন্য কিছুর ভিত্তিতে আটকে দেওয়া হয়, যেদিন ছাত্রদের নিকট মনপ্রাণ ঢেলে তিনি কোন বিষয়ের উপস্থাপন করলেন প্রাঞ্জলভাবে, আর তা ছাত্রদের বোধগম্য হল,  হৃদয়গ্রাহী মনোজ্ঞ  হল সেদিন শিক্ষকের যে তৃপ্তি তা কোন পার্থিব বস্তু দিয়ে বিচার করা যায় না। তাঁর বেতন কম, না বেশি; বিনা পারিশ্রমিকে পাঠদান করছেন কিনা তা বিচার্য হবেনা–সে স্বাদ ভিন্ন –যিনি পেয়েছেন, তিনিই জানেন সে প্রাপ্তি কী!

শিক্ষকের এই মনে যদি কোন বাঁধ বেঁধে দেওয়া হয়, তা স্বতঃস্ফূর্ততা হারায়। জ্ঞান দান করবেন বটে– তবে তা হবে যান্ত্রিক। তরকারি মশলা থাকতে পারে কিন্তু  সঠিক নির্বাচনের কিংবা সঠিক অনুপাতের অজ্ঞতায় তাতে স্বাদ  আসেনা। শিক্ষক মহাশয়কে করতে হবে সর্ব বাধামুক্ত,  অবাধ-গতিময় নদীর মতো; তবেই তো তার দু-কূল  ছাপিয়ে প্লাবনের মতো উপচে পড়বে জ্ঞানরাশি; অজ্ঞানতা, কুসংস্কারকে ধুয়েমুছে সাফ করে নতুন জ্ঞানের ধারায় স্নাত হবে ছাত্রদের মন, সেটাই তো প্রাপ্তি, সর্বোচ্চ ধন।

শিক্ষক মহাশয়কে তাঁর পাণ্ডিত্যের জন্য আমাদের তো সম্মান জানাতেই হয়। কিন্তু তাঁকে যদি তা প্রদান না করা হয়, অথচ তা পাবার আশায় থাকতে হয়, তবে তা তো স্বাদহীনতা। কিন্তু কিছু এমন মাঝে মধ্যে যদি ঘটে যে তাঁর মনোবৃত্তিতে আঘাত আসে তবে তা স্বাদহীন তো হবেই–বিশেষত স্বাধীনতা হীনতায়। এটা তো স্বীকার করতেই হবে যে শিক্ষকের স্বাধীনতা টিকে থাকে বুলেটের জোরে নয়, বুকের জোরে। আর একথাটা চরম সত্য– পুরানো হলেও পুরানো হবার নয় যে–

'স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে
কে বাঁচিতে চায়?'

Shobha Bhattacharya ।। শোভা ভট্টাচার্য্য

রথযাত্রা



Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1368

মেদিনীপুরের তিয়রবেড়িয়ার পেতলের রথ ।। কেশব মেট্যা
Keshab Metya ।। কেশব মেট‍্যা

মেদিনীপুরের তিয়রবেড়িয়ার পেতলের রথ ।। কেশব মেট্যা     শৈশবে মেলার প্রতি আকর্ষণ থাকবে না, এটা ভাবাই যায় না। কচি পায়ে হাঁটা দিয়ে মেলা দেখতে যাওয়া আর ছোট্ট ছোট্ট জিনিসের জন্য আবদারই তো মেলার প্রাণ। খেলারমাঠ আর মেলারমাঠ পেলেই শিশুরা ডানা মেলতে চায়…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1202

মাহেশের রথে ঘাটাল যোগ ।। সন্দীপ দে
Sandeep Dey ।। সন্দীপ দে

মাহেশের রথে ঘাটাল যোগ ।। সন্দীপ দে   বোন সুভদ্রা বেড়াতে যাবার বায়না ধরলে তাকে ভোলাতে মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে গমন করেছিলেন দুই দাদা - জগন্নাথ ও বলরাম। সেই যাত্রাই রথযাত্রা। বাংলার বুকে দাঁড়িয়ে রথযাত্রা নিয়ে বলতে প্রথমেই যেটা মাথায় আসে- “রাধারাণী নামে একটি…

Jun 22, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1187

দাসপুরের খাঞ্জাপুরের প্রাচীন রথ ।। দেবাশিস কুইল্যা
Debasish Kuila ।। দেবাশিস কুইল্যা

দাসপুরের খাঞ্জাপুরের প্রাচীন রথ ।। দেবাশিস কুইল্যা   সে কবেকার কথা। সংস্কৃত পণ্ডিত চতুষ্পাঠীতে ন্যায়শাস্ত্র শিখিয়ে চলছেন ছাত্রদের। আর পণ্ডিতের পরিচয় ছড়িয়ে পড়েছে দূর বহুদূরে। তখন সময়টা দ্বাদশ শতকের শেষ দিকে। বর্ধমান মহারাজ কীর্তিচন্দ্র মহাতাব। সংস্কৃত মনস্ক মহারাজের একান্ত ইচ্ছায় চেতুয়া পরগনার…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1191

মেদিনীপুরের রথযাত্রা ।। ভাস্করব্রত পতি
Bhaskarbrata Pati ।। ভাস্করব্রত পতি

মেদিনীপুরের রথযাত্রা ।। ভাস্করব্রত পতি   অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য রথযাত্রার আয়োজন করা হয়। ধারে ভারে এগুলো বেশ কয়েক কদম এগিয়ে। তবে জেলার মধ্যে বিখ্যাত মহিষাদলের রথ, রঘুনাথ বাড়ির রথ, নাড়াজোলের রথ, বগড়ির রথ, মহাপ্রভু মন্দিরের রথ ইত্যাদি। এছাড়াও বিভিন্ন…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1094

গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়
Souvik Bandopadhyay ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়

গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায় উষ্ণতা এবং ভক্তির একটি প্রাচীন ঐতিহ্য, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ২৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। গুপ্তিপাড়া পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার একটি প্রাচীন জনপদ। এই জায়গাটি চুঁচুড়া সদর মহকুমার বলাগড় ব্লকে অবস্থিত। গুপ্তিপাড়ার পাশ…

Jun 21, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1058

মহিষাদলের রথযাত্রা ।। ড. নীলোৎপল জানা
Dr.Nilotpal Jana ।। ড. নীলোৎপল জানা

মহিষাদলের রথযাত্রা ।। ড. নীলোৎপল জানা     মহিষাদলের রথযাত্রায় মহিষাদল রাজ পরিবারের ভূমিকাই এক সময় প্রধান ছিল। এই রথ ২০০ বছরের প্রচীন। মহিষাদলের রথযাত্রার সূচনাবর্ষ নিয়ে অল্প হলেও বিতর্ক আছে। কোনো কোনো প্রাবন্ধিক মনে করেন ১৭৭৬ সাল নাগাদ মহিষাদল রথযাত্রার প্রবর্তন করেছিলেন  রানি…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 952

রথ দেখবি নাড়াজোল, জাত দেখবি কানাশোল ।। উমাশঙ্কর নিয়োগী
Umasankar Neogi ।। উমাশংকর নিয়োগী

রথ দেখবি নাড়াজোল, জাত দেখবি কানাশোল ।। উমাশঙ্কর নিয়োগী ভগ্ন রাজপ্রাসাদ আছে রাজা নেই, রাজার রাজত্বও নেই কিন্তু রাজকীর্তির সব কিছু জনসাধারণের মন থেকে মুছে যায়নি। রাজকীর্তিকে নিজেদের অতীত গৌরব বলে মনে করেছে। সাধারণ মানুষের একটি অংশ নিজেদের অর্থ শ্রম আন্তরিকতা…

Jun 21, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1112

রথযাত্রা: যাত্রার বোধনের দিন ।। শুভদীপ গোস্বামী
Subhadip Goswami ।। শুভদীপ গোস্বামী

রথযাত্রা: যাত্রার বোধনের দিন ।। শুভদীপ গোস্বামী   রথযাত্রা মানেই যাত্রার বোধনের দিন। ষষ্ঠী থেকে জষ্ঠি যাত্রার মরশুম হলেও জগন্নাথদেবের রথের চাকা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যায় প্রায় ৫৫০ বছরের পুরাতন লোকশিল্প যাত্রার যাত্রাপথ। অনেকে আবার এই দিনটিকে যাত্রার নতুন খাতার…

Jun 23, 2023
আরও পড়ুন

সর্বাধিক জনপ্রিয়



একক কবিতা সন্ধ্যা



সহজ কবিতা সহজ নয় কঠিনও নয়



মহুল ওয়েব প্রকাশিত বিভিন্ন সংখ্যা



করোনা Diary



আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...