কবি বিনয় মজুমদার

কবি বিনয় মজুমদার

 kobi binay majumdar mohool in

কবি বিনয় মজুমদারকে আমি দেখিনি, কিন্তু এই মানুষটিকে নিয়ে আমার তুমুল বিস্ময়। একজন কবি কীরকম হবে? শুধু কি সাদা পাতার উপর লেখা থাকবে তাঁর কিছু  মায়াবী অক্ষর? সেই অক্ষরের ভেতর আলো ফেলে ফেলে আমরা কবিকে খুঁজব? আর মুগ্ধ হব তাঁর  সাবালক আলোকিত অভিনয়ে? মিথ্যাবর্ণ আয়োজনে? হাততালি দিয়ে উঠব তাঁর খ্যাতি প্রতিপত্তি এবং  সম্মোহনের ধারাবাহিক ক্ষমতায়। এর বিপরীতে আমরা কি একবারও প্রত্যক্ষ করব না সেই সত্যকে ?  ভারতের সর্বকালের সেরা ইঞ্জিনিয়ার হয়েও উজ্জ্বল সমস্ত সম্ভাবনাকে  তছনছ করে দিয়ে দামি চাকরি, আর্থিক প্রতিপত্তি ভোগবাদের  সমস্ত বিলাসসামগ্রীকে তাচ্ছিল্য করে, প্রত্যাখান করে শুধু কবিতার জন্য “হৃদয় নিঃশব্দ রাজ্যে” আত্মগত উপলব্ধিকেই খনন করে যেতে চান আবহমান সময়ের ভেতর। নির্জন আকাশের ধ্বনি আমরা যেখান থেকে অর্জন করি যেখান থেকে...

 kobi binay majumdar mohool in

কবি বিনয় মজুমদারের জন্ম ১৯৩৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর, বাংলা ৩১ এ ভাদ্র, ১৩৪১ তৎকালীন বার্মা অর্থাৎ বর্তমানের মায়ানমারের মিকটিলা জেলার তেডো শহরে। তাঁর পিতার নাম বিপিনবিহারী মজুমদার এবং মায়ের নাম বিনোদিনী মজুমদার। বিপিনবিহারী তখন বার্মার পাবলিক ওয়ার্কস ডিপার্টমেন্টে ওভারসিয়ারের  চাকরি করতেন। ১৯৩৯  সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় এবং শেষ হয় ১৯৪৫ সালে। এইরকম আতঙ্কের পরিবেশে, বিনয়ের বয়স যখন ৮ বছর, তখন তাঁরা বাধ্য হন দেশে ফিরে আসতে। ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে বর্তমান বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার, বৌলতলী উচ্চ বিদ্যালয়ে, সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি হন বিনয় মজুমদার। সেবার ক্লাসে প্রথম হন তিনি। আসলে আগাগোড়াই বিনয় মজুমদার ছিলেন মেধাবী ছাত্র। দেশভাগের পর, ১৯৪৮ সালে বিপিনবিহারী সপরিবারে ভারতে চলে আসেন এবং গাইঘাটার শিমুলপুর গ্রামে বসতি স্থাপন...

 
 
 kobi binay majumdar mohool in
 
 
 
পৃথিবী নামক গ্রহটি আমাদের কাছে চিরদিন রহস্যময়। আর এই রহস্যময়তার ছবি খুব বেশি করে দেখেছিলেন কবি বিনয় মজুমদার। তাঁর সূর্যাস্ত-সূর্যোদয়, দিন-রাত্রি-ভোর এবং গোধূলির সময় নিরীক্ষাকে তিনি আপন অনুভূতির সরল সমীকরণে ধরেছিলেন। এমনকী সেখানে চন্দ্রগ্রহণ -...

একক কবিতা সন্ধ্যা



মহুল ওয়েব প্রকাশিত বিভিন্ন সংখ্যা



করোনা Diary



আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...