চাঁদা ।। বিদ্যুৎ মিশ্র

Unpublished
চাঁদা 
বিদ্যুৎ মিশ্র ও কাকা এই বারের চাঁদা টা ঝাড়ুন তো । 120 টাকার একটা রশিদ কেটে বাড়িয়ে দিল ক্লাবের ছেলে গুলো। কাগজ টা হতে নিয়ে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে রইলো বিকাস, কি বলবে সে সারা দিন সবজি বাজারে ঠেলা লাগিয়ে 100/150 টাকা রোজগার তার।তাতেই কোনো ভাবে সংসার চালাতে হয়। সারা বছর কিছু না কিছু পুজোর চাঁদার জুলুম লেগেই থাকে ক্লাব এর ছেলেগুলোর। ও কাকা কি দেখছেন।জলদি করে টাকা টা ঝাড়ুন তো। আর ও অন্য কাজ আছে মাইরি। বিকাস আর কিছু বলতে যাচ্ছিল, ওদের মধ্যে একজন ক্যাশ বাক্য থেকে খুপ করে একটা একটা 100 টাকার নোট তুলে নিয়ে বললো। “হয়ে গেছে, কাকা চললাম।“ বিকাস যেন বুঝতেই পারলো না কি হলো।এটা চাঁদা চাইতে এসেছিল না দাদাগিরি করে লুট করে নিয়ে গেল সারাদিনের পারিশ্রমিক।এত তারা তারই সব কিছু ঘটে গেল যে সে চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলো কিছুক্ষন।এর মাঝে আর একবার ক্যাশ বাক্স টার দিকে তাকালো , মাত্র কিছু টাকা পরে ।এই দিয়ে তো বাড়ি ফেরা যায় না। ছেলে বউ ওদের জন্য খালি হাতে গেলে চলবে কি করে।

একক কবিতা সন্ধ্যা



মহুল ওয়েব প্রকাশিত বিভিন্ন সংখ্যা



করোনা Diary



আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...