আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...

একক কবিতা সন্ধ্যা



kobitadiwas

তরুণ কবির কবিতা উৎসব



Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। রজত গোস্বামী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। নিরঞ্জন জানা
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। মোনালিসা পাহাড়ী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। সৌমন্তী সিনহাবাবু
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। সুজিত কুমার পাল
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। কৌশিক দাস
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। আগমনী রাজ
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব।। মোহিত ব্যাপারী
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। কবিতা সামন্ত
Card image

তরুণ কবির কবিতা উৎসব
তরুণ কবির কবিতা উৎসব ।। শান্তময় গোস্বামী

ananda heontor mohool

 

 
পুরাতন বিকেল পেরিয়ে হলুদ ফুলে ভরা বাবলা গাছের সারি। চলে যাওয়া মাটির রাস্তাটি পায়ে পায়ে ঢুকে পড়ে প্রিয় বাড়িটির ভেতর। সাঁঝ নেমে আসে। দখিনের বায়ু বয়। মৃদু আলো জ্বলে ওঠে। এক একদিন বাবা তার হারমোনিয়াম নিয়ে বসে। গান গায় একের পর এক। তোমারি গান। তখন বড়ো বেদনার মতো ক্ষণে ক্ষণে বেজে ওঠো তুমি হে। 'বড়ো আশা, বড়ো তৃষা, বড়ো আকিঞ্চন তোমারি লাগি। বড়ো সুখে, বড়ো দুখে, বড়ো অনুরাগে রয়েছি জাগি'। ..বাবার অন্যতম প্রিয় গানটির কথা আমি জানি। এই তো সেদিন‌ও, পঁচাত্তর বছর বয়সের ভাঙা গলায় কী সাবলীল গেয়ে শোনাল সে গান। 'তুমি কোলে নিয়েছিলে সেতার, মীড় দিলে নিষ্ঠুর করে-- ছিন্ন যবে হল তার ফেলে গেলে ভূমি- ‘পরে'। নির্জন সুপ্তরাতের ভেতর বাজতে বাজতে কখন যে সেই শব্দসব আমার‌ই প্রিয় হয়ে ওঠে..। 
ভোর হয় পাখিদের ডাকে। একটু একটু করে বেলা বাড়ে ব‌ইয়ের পাতায়। কলকাতা-ক-তে সকালবেলার গানের আসর। সুবিনয় রায়ের গলায় 'বেজে ওঠে পঞ্চমে স্বর..'।  কেন জানি না মনে হয়, একটিই তো গান। একটিই তো কথা। সে কথা কত‌ই না সুরে গেয়ে ওঠা বারংবার। মস্তিষ্কের কোশে কোশে খেলে বেড়ায় শব্দ কয়টি। সুর বাজে। '..যা-কিছু জীর্ণ আমার, দীর্ণ আমার, জীবনহারা, তাহারি স্তরে স্তরে পড়ুক ঝরে সুরের ধারা। নিশিদিন এই জীবনের তৃষার 'পরে, ভুখের 'পরে..'। 'শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে, পড়ুক ঝরে..'। যদি লিখতে পারতাম এই জীবনে এই ক'টি লাইন, তারপর আর কিছু লেখার তো বড় একটা প্রয়োজন থাকত না। 
ছেলেবেলার আমার বান্ধবীদের সঙ্গে আমার বয়সের অনেক তফাত। তাতা। অনু। শেলি। নমি। ওরা আমার মায়ের সঙ্গে এক‌ই ইস্কুলে পড়ায়। কী প্রবল জোছনা ঝরে পড়ছে সেই সন্ধেবেলা। চারিদিক ভিজে যাচ্ছে নরম আলোয়। দূর্বাচটি নদীটির পাড়। নদীতীরে মাঠের পর মাঠ জুড়ে রজনীগন্ধার ক্ষেত। আমরা কজন হেঁটে আসছিলাম চাঁদের হাসির বাঁধ ভাঙা উছলে পড়া আলোর ভেতর দিয়ে। সঙ্গে মা-ও। কে যেন খালি গলায় গেয়ে উঠল। 'পাগল হাওয়া বুঝতে নারে ডাক পড়েছে কোথায় তারে, ফুলের বনে যার পাশে যায় তারেই লাগে ভালো'..।  ..অ্যালবামের ছবিটি দেখছিলাম। ক্লিক থ্রি ক্যামেরায় তোলা শাদাকালো ছোট্ট ছবিটি। 'এ কী সুধারস আনে'। রজনীগন্ধার বাগানে এত এত ফুলের মাঝে দাঁড়িয়ে সকলে। 
'ঝরো ঝরো মুখর বাদর দিনে'-র সে কথা। উইন্ডস্ক্রিনের ওপর ওয়াইপার দুটো জলের সঙ্গে খেলছে তখন শব্দ তুলে। জানালার ছাই রঙা কাচের বাইরে 'মেঘমল্লারে সারা দিনমান' সেদিন শুধু 'ঝরনার গান' হয়ে বাজছে। এখন শ্রাবণকাল। '..বর্ষণ সঙ্গীতে রিমঝিম রিমঝিম..'। ঝরে পড়া জলফোঁটা। ভিজে যাওয়া রাস্তা। জলে ভেজা কুসুমের পাতা। শালের বন। পাহাড়ের গা ধুয়ে জল নেমে আসছে ঢাল বেয়ে। 'মেঘ ছেঁড়া আলো' এসে পড়ল খানিক। গাড়ি থামাতে বললাম স্বপনদাকে। এগিয়ে যাই ভিজে যাওয়া পাথুরে মাটির ওপর দিয়ে জঙ্গলের দিকে। 'তখন পাতায় পাতায়..'। '..বিন্দু বিন্দু ঝরে জল'। .. 'সমুখের পথ'।  'শ্যামল বনান্তভূমি'। কী অদ্ভুত সে 'পলাতকা ছায়া'।..  
-- কেমন আছেন, কবি?
-- ভালোই তো। আমি ভালো থাকি। অন্তত থাকার চেষ্টা করি। ..আপনি?
-- আপনাকে হঠাৎ ফোন করতে ইচ্ছে করল। জানি না  কেন!
-- বেশ তো! 
-- একটা গান শুনবেন, যদি গাই? 
-- সুন্দর গলা আপনার। কী দারুণ গাইলেন প্রিয় লাইনগুলো। 'জীবনলতা অবনতা তব চরণে'।
নীল পাহাড়ের কথা মনে পড়ে। যার ওপর থেকে ভোরের আলো পেরোনো‌ বরফশাদা কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দু'চোখ ভরে দেখে নেওয়া যায়। প্রিয় দার্জিলিং। মেঘে ঢাকা পাহাড়ি পথের বাঁক। 'যে পথ সকল দেশ পারায়ে..'। পাইনবনের সারি পেরিয়ে, তিস্তার নীলাভ সবুজ উপত্যকা পেরিয়ে..। 'দূরে কোথায় দূরে দূরে..'। যেখানে 'আমার মন বেড়ায় গো ঘুরে ঘুরে'।
এক একদিন একা। কী প্রবল একা। 'বিরস দিন বিরল কাজ, প্রবল বিদ্রোহে' একাই বেরিয়ে পড়ি প্রিয় দু'চাকাটিকে সঙ্গে নিয়ে। 'আসা যাওয়ার পথের ধারে' ফুল ফুটেছে কত। 'পথে চলে যেতে যেতে কোথা কোনখানে..'। 'কী অচেনা কুসুমের গন্ধে, কী গোপন আপন আনন্দে'। ..এখন 'ফাগুন লেগেছে বনে বনে'। আগুন লেগেছে বনে বনে। এখন পলাশের মাস। আগুনের মাস। যদি এ আগুন থাকত চিরন্তন। জেগে থাকত এ বুকে। তুমি 'কুসুমে কুসুমে চরণচিহ্ন দিয়ে যাও'। 'তবে শেষে কেন দাও মুছে?'
সন্ধে ঘন হয়ে আসে। সোনাঝুরি বনের ভেতর আধো অন্ধকার নামে ধীরে ধীরে। খোয়াইয়ের হাট ফেরত লোকজনের গলার স্বর মিলিয়ে আসে ক্রমে। আলো জ্বালে একটি দুটি জোনাকি। চাঁদ আলোয় ভেসে যাচ্ছে চারিদিক। জ্যোৎস্না রাতে সবাই বুঝি হারিয়ে গেছে বনে? 'বসন্তের এই মাতাল সমীরণে'? বড় নির্জন এই চরাচর। 'এই নিরালায়.. আপন কোণে' বারান্দার বেতের চেয়ারে বসে আমরা দু'জন। ..কী অপূর্ব গাও।  অন্তরের ভেতর থেকে উঠে আসা কথা তুমি গাও। বড় 'অন্তর তর সে'..। 'যদি এ আমার হৃদয় দুয়ার বন্ধ রহে গো কভু, দ্বার ভেঙে তুমি এসো মোর প্রাণে, ফিরিয়া যেয়ো না প্রভু'। 
'এ কী গভীর বাণী এল'..।  কতদিন পর তাতা-র বাগুইহাটির বাড়ি এলাম। 'সেই বাণীর পরশ লাগে, নবীন প্রাণের বাণী জাগে'। ..আগে কত ফাঁকা ছিল জোড়ামন্দিরের এই এলাকা। একতলার পুরাতন প্রেম ঢাকা পড়ে গিয়ে নতুন ফ্ল্যাটবাড়ি হয়েছে। আজকাল কানে খুব কম শোনে। মায়ের সঙ্গেও তো তাতা-র বয়সের বেশ পার্থক্য।  প্রতিদিন পাঁচ-ছটা বা‍ংলা কাগজ নেয়। সারা সকাল ওসব‌ই পড়ে। নিজের ক্যামেরা দিয়ে বেশ কতগুলো ছবি তুলল আমার। কত বয়স বেড়েছে আমাদের দু'জনের। জানালার পাশে নুয়ে আসা ডালে ফুটে থাকা কৃষ্ণচূড়া। 'সে যে চিরদিবসের‌ই'। 
কোন‌ওদিন হারমোনিয়াম টেনে নিয়ে বসে সে। অপরিণত গলায় গান গেয়ে ওঠে। 'এ পথ গেছে কোনখানে গো কোনখানে..'। কথা বলি নিজের সঙ্গে একা। 'তৃপ্তি আমার, অতৃপ্তি মোর, মুক্তি আমার, বন্ধনডোর, দুঃখসুখের চরম আমার..'। ..'চিরসখা, ছেড়ো না মোরে ছেড়ো না। সংসারগহনে নির্ভয় নির্ভর, নির্জন সজনে সঙ্গে রহো..'।

Anandrup Nayek।। আনন্দরূপ নায়েক

রথযাত্রা



Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 957

রথ দেখবি নাড়াজোল, জাত দেখবি কানাশোল ।। উমাশঙ্কর নিয়োগী
Umasankar Neogi ।। উমাশংকর নিয়োগী

রথ দেখবি নাড়াজোল, জাত দেখবি কানাশোল ।। উমাশঙ্কর নিয়োগী ভগ্ন রাজপ্রাসাদ আছে রাজা নেই, রাজার রাজত্বও নেই কিন্তু রাজকীর্তির সব কিছু জনসাধারণের মন থেকে মুছে যায়নি। রাজকীর্তিকে নিজেদের অতীত গৌরব বলে মনে করেছে। সাধারণ মানুষের একটি অংশ নিজেদের অর্থ শ্রম আন্তরিকতা…

Jun 21, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1194

দাসপুরের খাঞ্জাপুরের প্রাচীন রথ ।। দেবাশিস কুইল্যা
Debasish Kuila ।। দেবাশিস কুইল্যা

দাসপুরের খাঞ্জাপুরের প্রাচীন রথ ।। দেবাশিস কুইল্যা   সে কবেকার কথা। সংস্কৃত পণ্ডিত চতুষ্পাঠীতে ন্যায়শাস্ত্র শিখিয়ে চলছেন ছাত্রদের। আর পণ্ডিতের পরিচয় ছড়িয়ে পড়েছে দূর বহুদূরে। তখন সময়টা দ্বাদশ শতকের শেষ দিকে। বর্ধমান মহারাজ কীর্তিচন্দ্র মহাতাব। সংস্কৃত মনস্ক মহারাজের একান্ত ইচ্ছায় চেতুয়া পরগনার…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1207

মাহেশের রথে ঘাটাল যোগ ।। সন্দীপ দে
Sandeep Dey ।। সন্দীপ দে

মাহেশের রথে ঘাটাল যোগ ।। সন্দীপ দে   বোন সুভদ্রা বেড়াতে যাবার বায়না ধরলে তাকে ভোলাতে মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে গমন করেছিলেন দুই দাদা - জগন্নাথ ও বলরাম। সেই যাত্রাই রথযাত্রা। বাংলার বুকে দাঁড়িয়ে রথযাত্রা নিয়ে বলতে প্রথমেই যেটা মাথায় আসে- “রাধারাণী নামে একটি…

Jun 22, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1071

মহিষাদলের রথযাত্রা ।। ড. নীলোৎপল জানা
Dr.Nilotpal Jana ।। ড. নীলোৎপল জানা

মহিষাদলের রথযাত্রা ।। ড. নীলোৎপল জানা     মহিষাদলের রথযাত্রায় মহিষাদল রাজ পরিবারের ভূমিকাই এক সময় প্রধান ছিল। এই রথ ২০০ বছরের প্রচীন। মহিষাদলের রথযাত্রার সূচনাবর্ষ নিয়ে অল্প হলেও বিতর্ক আছে। কোনো কোনো প্রাবন্ধিক মনে করেন ১৭৭৬ সাল নাগাদ মহিষাদল রথযাত্রার প্রবর্তন করেছিলেন  রানি…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1373

মেদিনীপুরের তিয়রবেড়িয়ার পেতলের রথ ।। কেশব মেট্যা
Keshab Metya ।। কেশব মেট‍্যা

মেদিনীপুরের তিয়রবেড়িয়ার পেতলের রথ ।। কেশব মেট্যা     শৈশবে মেলার প্রতি আকর্ষণ থাকবে না, এটা ভাবাই যায় না। কচি পায়ে হাঁটা দিয়ে মেলা দেখতে যাওয়া আর ছোট্ট ছোট্ট জিনিসের জন্য আবদারই তো মেলার প্রাণ। খেলারমাঠ আর মেলারমাঠ পেলেই শিশুরা ডানা মেলতে চায়…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1195

মেদিনীপুরের রথযাত্রা ।। ভাস্করব্রত পতি
Bhaskarbrata Pati ।। ভাস্করব্রত পতি

মেদিনীপুরের রথযাত্রা ।। ভাস্করব্রত পতি   অবিভক্ত মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন এলাকায় অসংখ্য রথযাত্রার আয়োজন করা হয়। ধারে ভারে এগুলো বেশ কয়েক কদম এগিয়ে। তবে জেলার মধ্যে বিখ্যাত মহিষাদলের রথ, রঘুনাথ বাড়ির রথ, নাড়াজোলের রথ, বগড়ির রথ, মহাপ্রভু মন্দিরের রথ ইত্যাদি। এছাড়াও বিভিন্ন…

Jun 19, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1117

রথযাত্রা: যাত্রার বোধনের দিন ।। শুভদীপ গোস্বামী
Subhadip Goswami ।। শুভদীপ গোস্বামী

রথযাত্রা: যাত্রার বোধনের দিন ।। শুভদীপ গোস্বামী   রথযাত্রা মানেই যাত্রার বোধনের দিন। ষষ্ঠী থেকে জষ্ঠি যাত্রার মরশুম হলেও জগন্নাথদেবের রথের চাকা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যায় প্রায় ৫৫০ বছরের পুরাতন লোকশিল্প যাত্রার যাত্রাপথ। অনেকে আবার এই দিনটিকে যাত্রার নতুন খাতার…

Jun 23, 2023
Card image




রথযাত্রা  দেখেছেন : 1101

গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়
Souvik Bandopadhyay ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়

গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ।। শৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায় উষ্ণতা এবং ভক্তির একটি প্রাচীন ঐতিহ্য, ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হুগলি জেলার গুপ্তিপাড়ার রথযাত্রা ২৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। গুপ্তিপাড়া পশ্চিমবঙ্গের হুগলী জেলার একটি প্রাচীন জনপদ। এই জায়গাটি চুঁচুড়া সদর মহকুমার বলাগড় ব্লকে অবস্থিত। গুপ্তিপাড়ার পাশ…

Jun 21, 2023
আরও পড়ুন

সর্বাধিক জনপ্রিয়



একক কবিতা সন্ধ্যা



সহজ কবিতা সহজ নয় কঠিনও নয়



মহুল ওয়েব প্রকাশিত বিভিন্ন সংখ্যা



করোনা Diary



আমাদের কথা

আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...

কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...

ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...