মা তপন জানা
যেমনি ছিলেন মাদার মেরি মা যশোদা। তেমনি আছেন মা আমার কাছে সর্বদা। দিনের শেষে কাজের পরে ঘুমাই মায়ের কোলে। মায়ের হাতের স্পর্শে আমার দুখ যে যায় চলে। অন্ধকারে চলতে পথে করতো যখন ভয়। মা তখন করত পথ শুধুই আলোকময়। দুঃখে যখন ভাঙত মন হৃদয় খান খান। আমার কষ্টে ;আমার দুঃখে উদ্বেলিত মায়ের প্রাণ।
দীর্ঘ কাল ধরে তপস্যায়
আত্মস্থ করেছি এই নির্লিপ্তির ভাব।
সেই ভাবের উপর বসে
ভ্রমর গুন গুন করছে সকালবেলা!
হাওয়া এসে এক্কা দোক্কা খেলছে
আমার একল ষেড়ে বাহনটিও
উধাও হয়ে গেল উৎসাহের আতিশয্যে
যদি খেলার মতোই ধরে নিই
তাহলে জিততেই হবে
সে রকম কোনো অভিসন্ধি
কখনো ছিল না
তবে যেহেতু খেলা
তাই মজাটা যাতে ষোলো আনা থাকে
সে দিকে নজর ছিল, তৎপরতাও ।
অথচ দেখ, মিথ্যে ছাড়া
...
Page 23 of 33
তরুণ কবির কবিতা উৎসবআমাদের কথা
আমাদের শরীরে লেপটে আছে আদিগন্ত কবিতা কলঙ্ক । অনেকটা প্রেমের মতো । কাঁপতে কাঁপতে একদিন সে প্রেরণা হয়ে যায়। রহস্যময় আমাদের অক্ষর ঐতিহ্য। নির্মাণেই তার মুক্তি। আত্মার স্বাদ...
কিছুই তো নয় ওহে, মাঝে মাঝে লালমাটি...মাঝে মাঝে নিয়নের আলো স্তম্ভিত করে রাখে আখরের আয়োজনগুলি । এদের যেকোনও নামে ডাকা যেতে পারে । আজ না হয় ডাকলে মহুল...মহুল...
ছাপা আর ওয়েবের মাঝে ক্লিক বসে আছে। আঙুলে ছোঁয়াও তুমি কবিতার ঘ্রাণ...
স্বাদহীনতার কাহানি 
নিম্নক্রম ।। পিয়াংকী মুখার্জী