করোনা ভাইরাস covid 19 -এর নাম আমরা কেউ জানতাম না। জানতাম না কোয়ারান্টাইন, আইশোলেসান ইত্যাদি শব্দ গুলির কার্যকারিতা। কীভাবে এই ভাইরাসের উৎপত্তি, চিনের উহানে হঠাৎ কী করে তার প্রকাশ ঘটলো --সে এক রহস্যময়তা। পৃথিবীর দুই শক্তিধর দেশ চিন ও আমেরিকা এই নিয়ে একে অপরকে দোষ দিয়েছে। তারপর মাসাধিক কাল কেটে গেছে। করোনা এখন বিশ্বত্রাস। হু বলেই দিয়েছে গোটা পৃথিবী এখন প্যানডেমিক সিচুয়েশনে। ঠিক কতোদিন পরে এই ভাইরাস পৃথিবী থেকে নির্মূল হবে, তাও বলা সম্ভব নয়। একের পর এক দেশ গবেষণা করে যাচ্ছে। ঠিকঠাক ওষুধ এখনো মানুষের কাছে অধরা। এই করতে করতে কতো মানুষের মৃত্যু হবে তার সংখ্যা বলা মুশকিল।
এখন কথা হচ্ছে --যে সব দেশ প্রথম দিকে এই ভাইরাসকে গুরুত্ব দেয়নি, সেই সব দেশ আজ পুরোপুরি বিপন্ন। এই বিপন্নতার আঁচ ভারতবর্ষ আগে থেকে বুঝলেও প্রথমে একটু ঢিলেঢালা ভাব নেওয়ার জন্য আজ আমাদের দেশে একের পর এক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা নাকি বলছেন, পুরো এপ্রিল মাস নয়,আগামী কয়েক মাস গেলে তবেই বোঝা যাবে কোথায় গিয়ে দাঁড়ালাম আমরা। আর তার জন্য লকডাউন অবস্থার খুব জরুরি ছিলো। তার মধ্যে আমাদের মতো সাধারণ মানুষের কী ভূমিকা, সরকারের কী ভূমিকা তা নিয়ে তোলপাড় রাজনৈতিক মহল ও মিডিয়া জগৎ।
তবে এই ভাইরাসটির গঠন ও তার ভয়াবহতা নিয়ে আমাদের দেশ সতর্ক ও নিরন্তর গবেষণা করে চলেছেন বিজ্ঞানীরা।তাই আশার আলো দেখছি। এখন আমাদের একমাত্র কাজ ঘরবন্দী থাকা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। সর্বদা সতর্ক থাকা। খুব দরকার না থাকলে বাড়ির বাইরে না যাওয়া। কিন্তু সরকার লকডাউন ঘোষণা করলেও বাস্তবে পুরোপুরি লকডাউন মানছেন না বহু মানুষ। যা আরও মানব সমাজকে সংকটের মুখে ফেলে দিচ্ছে বলেই মনে করি। আজ গোটা সভ্যতার বিপদ। অর্থনীতি বিপন্ন। বিপন্ন কর্মসংস্থান। তবুও মানুষের অটুট মনোবল ও ঐক্যতাই আমাদের আগামীদিনে বাঁচতে আরও সাহায্য করবে। এই বিপন্ন পৃথিবীকে বাঁচাতে পারে একমাত্র সচেতন মানুষই।
করোনা Diary
- বিশ্বমারী করোনা ও পরবর্তী ট্রমাকথা ।। বিভাবসু
- পথ খুঁজে না পাই ।। রোশেনারা খান
- কী হবে কেউ জানি না আশায় বাঁধি বুক ।। আশিস মিশ্র
- একটি অরাজনৈতিক উদ্দেশ্য।। সন্দীপ দত্ত
- করোনা Diary ।। শুদ্ধেন্দু চক্রবর্তী
- লকডাউন পাঁচালি ।। যশোধরা রায়চৌধুরী
- করোনা Diary ।। আভা সরকার মন্ডল
- Quarantine Diary ।। প্রিয়াঙ্কা
- করোনা একটি কদম ফুল ।। নিমাই জানা
- পতাকা নেই, পা আছে ।। কেশব মেট্যা
- সাবধান, সতর্ক, সচেতন এবং সুস্থ একটি আহ্বান ।। মন্দাক্রান্তা সেন
- আজ দোষারোপ নয় ।। সুব্রত কুমার বুড়াই
- আত্মহননের কথারা ।। শ্রীজিৎ জানা
- প্রবাসীর ডায়েরি ।। পাপিয়া ভট্টাচার্য
- কোভিড যুদ্ধের ময়দান থেকে ।। স্বর্ণালী নস্কর,স্টাফ নার্স এস এস কে এম হসপিটাল
- করোনা Canvas
- পুলিশ তুমি দলদাস ও ঘুষখোর !।। উমাশঙ্কর নিয়োগী
- আছে দুঃখ , আছে মৃত্যু , বিরহদহন লাগে ............।। অ্যাঞ্জেলিকা ভট্টাচার্য
- বন্ধ তালার ভিতর ।। লক্ষ্মীকান্ত মণ্ডল
- করোনা Canvas (দ্বিতীয়)
- দেখা হয় যদি পুরানো প্রস্তরে ।। শ্রীতনু চৌধুরী
- শিবির ।। অলক জানা
- অন্ধকারের স্বভাব-চরিত্র ।। অমিত মাহাত
- মড়ক সকালের ধানফুল ।। খুকু ভূঞ্যা
- দেশের বুকে মহামারী কালে কালান্তরে ।। দেবাশিস কুইল্যা
- আত্মহত্যা কয়প্রকার ও কী কী ।। মানস চক্রবর্তী
- করোনা Canvas (তৃতীয়)
- আজকের দিনে ।। ডাঃ নীলাঞ্জন ষণ্ণিগ্রহী
- যেমন দেখছি ।। নিরঞ্জন জানা
- মস্তিষ্কের অন্ধকার ।। অভিজিৎ রায়
- শুভখন হঠাৎ এলে ।। ঋতম্ মুখোপাধ্যায়
- অন্ধকার ঘনিয়ে আসছে ।। অরূপ মাহাত
- সাঁকোটি রহিল || সুকান্ত সিংহ
- করোনা Canvas (চতুর্থ)